খাঁচার স্বাধীনতা

খাঁচার স্বাধীনতা

এই পক্ষীযুগল আমাকে গভীরভাবে অবাক করে।
কি অপার শান্তিতে, শিষ্ট ভঙ্গিতে ওরা লোহার শিকের খাঁচার ভেতরে চুপটি করে বসে থাকে।
না আছে জীবনের কাছে কোনো চাওয়া, না কোনো অভিযোগ।
দু’বেলা সামান্য খাবার আর একটু পানি পেলেই যেন কৃতজ্ঞতায় ভরে ওঠে চোখদুটি।

তোমার নামেই নিঃশ্বাস

তোমার নামেই নিঃশ্বাস

তুমিই তো সে,
আধার রাতে আলো জ্বালানো এক নিঃসঙ্গ প্রদীপ।
পায়ে পা মিলিয়ে চলা এক শব্দহীন পথিক।
সব ছেড়ে থেকে যাওয়া, সেই ব্যার্থ প্রেমিক।।
সকল ভালো থাকার গল্পগুলো তোমার হোক।
আমার সবটুকু নিঃশ্বাস, তোমার নাম নিয়ে হোক
আর এই অন্ধকার বিদর্ভ নগরীতে, তুমি আলো হয়ে বাচো।

বেঁচে থাকাটাই এক রহস্য

বেঁচে থাকাটাই এক রহস্য

একটা দারুণ বিকেল বেলা, জীবনে পাওয়া না পাওয়ার হিসেব কষতে বসলাম। সময় যে এত সুন্দর একটা মোড়ে এনে বসাবে তা অকল্পনীয় ছিলো। শ্রেষ্ঠ কিছু মুহূর্ত খুব অপরিকল্পিত থাকে বোধহয়। আমি আপনি যা ভাবি সৃষ্টিকর্তা তার ও অধিক ভেবে বসে থাকেন আর আমাদের কর্মকাণ্ড পর্যবেক্ষণ করতে থাকেন। যত বড় হচ্ছি ততই বিস্ময় হচ্ছি। আমাদের বেচে থাকাটাই যেন এক মস্ত বড় রহস্য!!!

শতবর্ষ পরে: মুগ্ধতা ও হিংসার দ্বন্দ্ব

শতবর্ষ পরে: মুগ্ধতা ও হিংসার দ্বন্দ্ব

আজ হতে শতবর্ষ পরে,কে তুমি পড়িছ বসি,আমার কবিতাখানি কৌতুহলভরে….
প্রতিত্তোরে বলতে ইচ্ছে হচ্ছে,হ্যা আমি পড়ছি আর মুগ্ধ হচ্ছি সাথে রীতিমতো নারী চরিত্র গুলোর উপর হিংসায় জ্বলে পুড়ে মরছি।।কেনো আমাকে নিয়েও কোন সাহিত্য রচনা করার আগেই মরে যেতে হলো!!